সরিষার তেল (Mustard Oil) শরীরের ওজন কমায়। সরিষার তেল ফ্যাটের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ত্বকের যত্নেও (Mustard Oil) সরিষা তেল অতুলনীয়।
সরিষার তেল-
বহু আগে থেকেই সরিষা তেল (Mustard Oil)ব্যবহার হয়ে আসছে। তবে কালের প্ররিক্রমায় আমরা অনেকেই ভুলতে বসেছি এর
দৈনন্দিন বিভিন্ন ব্যবহার। তবে আজ কাল আমাদের দেশের বিভিন্ন ডাক্তারগন তাদের পেশেন্টদের সরিষার তেল খাবারের
উৎসাহিত করছেন এর পুষ্টিগুন বিচার করে।
আসুন জেনে নেই কি কি গুনাগুন আছে এই তেলে-
১) বিশ্ব সংস্থার প্রকাশ করা রিপোর্ট অনুসারে সরিষার তেল ওমেগা ৩ এবং ওমেগা ৬ ,ফ্যাটি এসিডে সমৃদ্ধ।
২) সরিষার তেলে (Mustard Oil) উপস্থিত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৩) শরীরে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমায় একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে সরিষার তেলে এমন কিছু উপাদান
রয়েছে যা খারাপ কোলস্টেরলের মাত্রা কমানোর মধ্যে দিয়ে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। সেই
সঙ্গে শরীরের প্রতিটি কোণায় যাতে ঠিকমতো রক্ত পৌঁছে যেতে পারে সেদিকেও খেয়াল রাখে।
৪) তেলে উপস্থিত অ্যান্টি-ইমফ্লেমেটারি উপাদান যেকোনো ধরনের প্রদাহ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
বিশেষত মাথা যন্ত্রণা এবং তলপেটের অস্বস্তি কমাতে এই প্রকৃতিক উপাদানটি দারুণ কাজে আসে।
যারা ঘানি ভাঙ্গা, দেশী লাল সরিষার খাটি এবং ১০০ % ক্যামিক্যল ফ্রি তেল খুঁজছেন তাদের জন্য “আমার বাজারস”।
সরিষার তেলের জানা-অজানা উপকারিতা
ওজন কমাতে আমরা খাবারের দিকে গুরুত্ব দিলেও কোন তেল দিয়ে রান্না করা হচ্ছে সে বিষয়টি এড়িয়ে যায় অনেক
সময়। আমরা যে তেলে রান্না করি তাতে স্যাচুরেটেড এবং আনস্যাচুরেটেড, দু ধরনের ফ্যাট থাকে। স্যাচুরেটেড
ফ্যাট আমাদের শরীরের জন্য খারাপ হলেও, আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট কিন্তু শরীরের উপকার করে। সেই হিসেবে
শরীরের ভালোর জন্য সরিষা তেল (Mustard Oil) খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সরিষার তেলের বদলে রিফাইন্ড ভেজেটেবল অয়েল ব্যবহার করেন অনেকই। কিন্তু বাঙালির রান্নাঘরে সরিষা তেলের
ঝাঁঝই মানানসই। শুধু তাই না পুষ্টিবিদরাও সরিষার তেলের গুণের কথা বলছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘানি থেকে
আনা সরিষার তেল (Mustard Oil) স্বাস্থ্য এবং ত্বকের জন্যে খুবই ভালো।
বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ হল করোনারি হার্ট ডিজিজ । আর রান্নার তেলের কারণে এই হার্টের রোগের
ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়ে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, সরিষার তেল (Mustard Oil)মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি
অ্যাসিডযুক্ত যা কোলেস্টেরলের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি হ্রাস
করতে পারে।
যেভাবে সরিষার তেল ওজন কমায়?
সরিষার তেলের রান্না হার্ট, হাড়, হজম এবং স্নায়ুতন্ত্রের জন্য স্বাস্থ্যকর সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। এতে
মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই তেল ডিপ ফ্রাই, খাবার গরম এবং খাবারে
অনন্য স্বাদ আনতে কার্যকর। যারা পেটের সমস্যায় ভোগেন বা যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিনের
রান্নায় সরিষার তেল ব্যবহার করা উচিত। এই তেল হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আর দ্রুত খাবার হজম হলে
ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ফ্যাটের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে সরিষার তেল
সরিষার তেলের কড়া ঝাঁঝের জন্য আজকাল অনেকে ব্যবহার করতে চান না। কিন্তু এতে আছে ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড কেবল খাবারের স্বাদই উন্নত করে না, রক্তে চর্বির মাত্রাও হ্রাস করে।
সরিষার তেলের উপকারিতা
১. সরিষার তেলে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিঅনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
২.এ ছাড়া এটি ভালো কোলেস্টেরল বৃদ্ধিতেও সহায়ক।
৩.সরিষা তেলের ক্যান্সার বিরোধী বৈশিষ্ট্যোর কারণে তা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে।
৪. সরিষা তেল জয়েন্টের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৫.ত্বকের যত্নেও সরিষা তেল অতুলনীয়।
যেকোন ধরণের রান্নায় আস্তে আস্তে সরিষা তেল ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলুন। তবে ভাজা জাতীয় খাবারে সরিষার তেল এড়িয়ে চলা উচিত।
Anika –
Musterd oil tah onek beshi e valo.amar khub valo legeche
Sahina Khan –
khub valo ekta sorisar tel. 100% original. Highly recommendate thaklo
Zarin –
Amazing product ….comes with a good packaging ….seller responded quickly….overall pretty good experience….thanks 🥰🥰🥰