কাশি বা গলা ব্যথা এ ধরণের নানা রকম সমস্যা কমাতে যষ্টি মধু তুলনা হয় না। ত্বক উজ্জ্বল বা মসৃণ করতে যষ্টি মধু ও ঘি মিশিয়ে
ব্যবহার করতে পারেন। হজার বছর ধরে আয়ুর্বেদিক সব ধরনের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে যষ্টি মধু। এটি গলা ব্যথার
জন্য খুবই উপকারি। যষ্টি মধুর প্রচুর উপকারিতা রয়েছে যা শুনলে অনেকেই অবাক হয়ে যাবেন। তাই যষ্টি মধুর উপকারিতা
সম্পর্কে
জেনে নিন- আমারবাজার্স যষ্ঠি মধুর উপকারিতা:
কাশি বা গলা ব্যথা এ ধরণের নানা রকম সমস্যা কমাতে যষ্টি মধুর তুলনা হয় না। এছাড়াও বুকে জমে থাকা কফ
পরিষ্কার করে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করার জন্য যষ্টি মধু খেতে পারেন। যাদের এসিডিটির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য
যষ্টি মধু অনেক উপকারি। ফুটন্ত পানির মধ্যে যষ্টি মধু গুঁড়া ভিজিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে। তারপর এর মধ্যে একটু
মধু মিশিয়ে খেলে এসিডিটি একদমই থাকবে না। এছাড়াও স্মৃতিশক্তি বাড়াতে গুঁড়ের সঙ্গে যষ্টি মধুর গুঁড়া মিশিয়ে
খেতে পারেন। শুধু তাই নয়, লিভার বা যকৃতের সুরক্ষার কাজ করে যষ্টি মধু। সেই সঙ্গে ত্বকের ক্ষেত্রেও যষ্টি মধুর
উপকারিতা অনেক। ত্বক উজ্জ্বল বা মসৃণ করতে যষ্টি মধু ও ঘি মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া ত্বকের
বলিরেখা ও ব্রণের দাগ দূর করার জন্য যষ্টি মধু ব্যবহার করতে পারে। যষ্টি মধু, তিলের তেল ও আমলকি মিশিয়ে চুলে
লাগালে চুল পড়া বন্ধ হবে, আর এতে চুলের খুসকির সমস্যাও দুর হয়ে যাবে।
যষ্টিমধু (licorice)! এই শব্দটার মধ্যে মধু থাকলেও এটা কিন্তু মধু নয়! তবে এর গুণাগুণ মধুর থেকে কোনও অংশে কম নয়।
আসুন জেনে নিই, যষ্টিমধু (licorice) কী ভাবে আপনাকে সুস্থ (healthy) রাখবে।
স্বাস্থ্যের যত্নে
সর্দি-কাশিতে
ধরুন, আপনার গান বা আবৃত্তির অনুষ্ঠান রয়েছে। আর তার আগে আপনার গলাটাই বিগড়ে বসল। এমন অবস্থায়
আপনার মুশকিল আসান হতে পারে যষ্টিমধুই। কারণ সর্দি-কাশি-গলাব্যথা দূর করার সঙ্গে সঙ্গে এটা আপনার
কণ্ঠনালিও পরিষ্কার করে। আর আপনার গলার স্বরকে আরও শ্রুতিমধুর করে তোলে। আর ঠান্ডা (cold) লেগে বুকে
কফ জমে গেলেও সেই কফ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে যষ্টিমধু! ব্রঙ্কাইটিস ও টনসিলাইটিসও সারায় যষ্টিমধু
(licorice)।
অ্যালার্জিতে
ঠান্ডা লাগলে তো যষ্টিমধু কাজে দেয়ই, অ্যালার্জি দূর করতেও খুবই উপকারী। আবার মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও এটি
কার্যকর।
অ্যাসিডিটিতে
যষ্টিমধু আবার বদ হজম বা অ্যাসিডিটিরও (acidity) খুব ভাল ওষুধ। ফুটানো জলে যষ্টিমধু (licorice) ভিজিয়ে রেখে
ওই জলে অল্প করে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। খুব সহজেই অ্যাসিডিটি (acidity) দূর হবে।
মৃগী রোগে
মৃগী রোগ থাকলেও সেই যষ্টিমধুই (licorice) উপকারী। এক বা দুই গ্রাম যষ্টিমধু আধকাপ চালকুমড়োর রসের সঙ্গে
মিশিয়ে রোজ খেলে অনেকটা উপকার পাওয়া যাবে।
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে
ঘর-বাইরে সামলাতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই এটা-ওটা ভুলে যাচ্ছেন? তা হলে দুধের সঙ্গে যষ্টিমধু (licorice) মিশিয়ে পান
করতে হবে। এতে আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়বে।
পুষ্টিজনিত কারণে
পুষ্টিজনিত কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে রোজ অল্প পরিমাণে যষ্টিমধু খেলে উপকার পাবেন।
আলসার ও জন্ডিসে
আলসার ও জন্ডিসেও খুবই উপকারী। জন্ডিসে তো তেল-ঝাল-মশলা খাওয়া বারণ থাকে। তো এই সময় আধ কাপ গরম দুধে এক গ্রাম যষ্টিমধু গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়ে প্রতিদিন সকাল-বিকেল পান করলে উপকার পাবেন।
লিভারের জন্য
লিভারের সুরক্ষাতেও যষ্টিমধু (licorice) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চোখের জন্য
চোখে অনেক সময় হয়তো ঝাপসা দেখছেন। তা হলে এক কাজ করুন, শুকনো ২-৩টে আমলকির সঙ্গে যষ্টিমধু
নিয়ে একটু থেঁতো করে আধ কাপ গরম জলে ৫-৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এ বার ওই জল কয়েক বার ছেঁকে নিন। এ
বার চোখে ওই ছেঁকে নেওয়া জলের ঝাপটা দিলে কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার চোখের ঝাপসা ভাব দূর হবে।
ত্বকের যত্নে
স্কিনের জেল্লা বাড়াতে ত্বক (skin) উজ্জ্বল ও মসৃণ করতেও যষ্টিমধু জরুরি। ঘিয়ের সঙ্গে যষ্টিমধু মিশিয়ে ব্যবহার
করলে ত্বক (skin) তো উজ্জ্বল হবেই। আর ব্রণ, বলিরেখা, দাগ-ছোপের থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে।
ফোঁড়া হলে
ফোঁড়া হলে যষ্টিমধু বেটে তার প্রলেপ লাগান। ফোঁড়া কমে যাবে।
চুলের যত্নে
চুলের হাজারো সমস্যায় শুধু ত্বকের যত্নেই নয়। চুলের (hair) যত্নেও একই ভাবে যষ্টিমধুর গুরুত্ব অসাধারণ। যষ্টিমধু,
তিলের তেল ও আমলকি মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল (hair) পড়া তো বন্ধ হয়ই, খুশকির সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে।
মনে রাখবেন – যষ্টিমধুর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাঁদের জন্য যষ্টিমধু ভাল নয়।
কিডনির সমস্যা থাকলেও যষ্টিমধু ব্যবহার করা উচিত নয়।
যষ্টিমধুর পরিমাণ বেশি হয়ে গেলেই উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদযন্ত্রের কাজ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
গভর্বতী থাকাকালীন বা লিভার সিরোসিস থাকলে যষ্টিমধু ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।
আবার বেশি পরিমাণে যষ্টিমধু (licorice) খেলে মাথা ধরা, আলস্য এবং পটাশিয়ামের অভাব দেখা দিতে পারে।
যষ্টিমধুর তৈরি কোনও ওষুধ ব্যবহারের আগে সব সময়ই ডাক্তার অথবা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আমারবাজার্স যষ্টিমধুর উপকারিতা –
- কাশি, গলাব্যথা কমাতে যষ্টিমধুর তুলনা নেই
- বুকে জমে থাকা কফ পরিষ্কার করে
- মুখের দুর্গন্ধ দূর করে
- ফুটানো পানিতে যষ্টিমধু ভিজিয়ে ঠাণ্ডা করে ওই পানির ভেতর মধু দিয়ে পান করুন, এসিডিটিতে উপকার পাবেন
- স্মৃতিশক্তি বাড়াতে দুধের সঙ্গে যষ্টিমধুর গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন
- ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে যষ্টিমধু ও ঘি মিশিয়ে ব্যবহার করুন
- এছাড়া ত্বকের বলিরেখা, ব্রণ ও দাগ দূর করে, তারুণ্য ধরে রাখে
- লিভার বা যকৃতকে সুরক্ষা করে
- যষ্টিমধু, তিলের তেল ও আমলকি মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয়, খুশকির যন্ত্রণা থেকেও মুক্তি মেলে।
খাওয়ার নিয়মঃ
ফুটন্ত পানিতে পরিমাণ মত যষ্টিমধু ভিজিয়ে ঠাণ্ডা করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করা যায়। এছাড়া দুধের সঙ্গেও পান করা যায়। আপনি চাইলে পরিমাণ মত শুধু গুঁড়াও খেতে পারেন।
Ashika –
Amazing 🤩 product.💯% organic powder smells like real licorice.perfectly work in skin care 😘. very fast delivery 🚚 well packaging 📦 . everyone can brought it. Thank you so much for giving me great 😃 product.❤️❤️
Hashi Akter –
Product peyechi..Khub vlo
Iqbal Hossain –
Good quality product
Shafiqul Islam –
Khub valo product
Orni Ahmed –
Khub e valo product. sobai nite paren
Atika Khan –
product quality onek valo, next time aro perchage korbo