Sharing is caring!
আলকুশি বীজ গুঁড়ার উপকারীতা :
১. শারীরিক শক্তি বাড়ায় আলকুশি।
২. শুক্র বৃদ্ধি পায় ও গাঢ় হয়, দ্রুত বীর্যপাত, লিঙ্গ শৈথিল্য, ধাতু দুর্বলতা দূর করে।
৩. স্নায়ুবিক দুর্বলতা দূর করে আলকুশি।
৪. সকালে আলকুলি ও অশ্বগন্ধা ১ চা চামচ গরম দুধের সাথে খেলে শারীরিক ক্লান্তি আসে না।
আলকুশির বীজ গুঁড়ার আরো উপকারিতা
আলকুশিঅনেকটা সিমগাছের মতো এবং ছোট ছোট মোমদ্বারা আবৃত, ৪ থেকে ৬ টা বীজ থাকে। প্রতিটি বীজ ৫৫থেকে ৮৫ গ্রাম ওজন হয়। এর বীজ চেপ্টা, ঈষৎ পীতবর্ণ, মুখটি কৃষ্ণবর্ণ। এর পাতা আট থেকে ১২ সে. মি. পর্যন্তলম্বা হয় এবং পাতাগুলো বেশ মসৃণ। সারাবছরই পর্যায়ক্রমে ফুল ও ফল পাওয়া যায়। । এবং বীজগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্রলোম দ্বারা আবৃত থাকে যা সহজেই পৃথক হয়ে যায়। এগুলি ত্বকের সংস্পর্শে এলে প্রচণ্ড চুলকানি সৃষ্টি করে। বানরেরসঙ্গে এদের সম্পর্ক হল, যখনআলকুশিফল পুষ্ট হতে থাকে তখন চুল্কানির ভয়ে বানরের দল ঐ এলাকা ছেড়ে চলেযায়, কারণ এর হুল বাতাসেও ছড়িয়ে পড়ে। বানরেরা ফিরে আসে যখন মাটিতে ফল পড়ে যায়। সেগুলো তারা খায়বিশেষ দৈহিক কারণে।
দেখে নিন কি কি উপকার করে আলকুশি:
১) কোন পোকা মাকড়ের কামড়ে বা বিছের দংশনে আলকুশীর বীজের গুড়া লাগালে অনেক যন্ত্রণা কমে যায়।
২) এর শিকড়ের রস এক চামচ করে একমাস খেলে আমাশয় রোগ সারে।
৩) আলকুশির পাতার রস ফোঁড়ায় দিলে অচিরেই সেটি ফেটে যায়।
৪) এর বীজ চিনি ও দুধসহ সেদ্ধ করে খেলে বাত রোগের উপশম হয়, শারীরিক দুর্বলতা দূর হয়, শুক্র বৃদ্ধি ও গাঢ় হয় এবং স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে।
৫) এর শিকড়ের রসে জ্বর, সর্দি-কাশি ভালো করে।
৬) আলকুশির শিকড়ের মণ্ডু মূত্রবর্ধক ও মূত্রযন্ত্রের রোগ নিরাময়ে বেশ উপকার।
৭) এর কাণ্ডের রস চোখের রোগের ক্ষেত্রেও ফলপ্রসূ।
৮) শিকড়ের রস জীবজন্তুর গায়ের ঘায়ে লাগালে ক্ষত দ্রুত সরে যায়।
আলকুশির বৈজ্ঞানিক নাম: মুকুনা পুরিয়েন্স। ইংরেজিতে এর নাম Velvet bean, Cowitch, Cowhage, Kapikachu, Nescafe, Sea bean। এটি ফ্যাবাসি পরিবারের একটি উদ্ভিদ। বোটানিক্যাল নামের পুরিয়েন্স শব্দটি এসেছে ল্যাটিন ভাষা থেকে, যার অর্থ চুলকানির অনুভূতি। ফলের খোসা ও পাতায় আছে- সেরাটোনিন, যার কারণে চুলকানির উদ্রেক হয়।
মধ্য আমেরিকায় আলকুশির বীচি আগুনে ভেজে চূর্ণ করা হয় কফির বিকল্প হিসেবে। এ কারণে ব্রাজিলসহ অন্যান্য দেশে এর প্রচলিত নাম হচ্ছে নেস ক্যাফে। গুয়েতেমালায় কেচি সম্প্রদায়ের মানুষ এখনও খাদ্যশস্য হিসেবে এটি আবাদ করে, সবজি হিসেবে রান্না হয়।
সেবন পদ্ধতি :
আধা চা চামচ আলকুশির সাথে ১ চা চামচ অশ্বগন্ধা ১ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। ভাল ফলাফল পেতে মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
Rajon Ahmed –
khub valo chilo ata. dhonnobad apnader.
ইউসুফ মিয়া –
ধন্যবাদ ভাইজান এত ভালো প্রোডাক্ট দেয়ার জন্য ।
জিসান মোল্লা –
আলকুশি আমি অন্য পেজ থেকেও নিসিলাম। কিন্তু সত্যি বলতে আপনাদের টা অসাধারণ ছিল। আমি আবার নিব ইনশাআল্লাহ।
Solayman Hasan –
আমি ব্যবহার করে উপকার পেয়েছি। আপনারাও নিতে পারেন।
Akib Hossain –
Thank you apnader . product ti best.
fazle karim –
vai peyesi apnader product.
dihan sheikh –
eta onk druto kaj kore
tanin Zaman –
eta niyesi. upokar hocce. kotodin khabo eta?