ত্বকের বার্ধক্যরোধ করে:
সজনের তেল এবং সজনে পাতার গুঁড়ো ত্বকের বলিরেখা এবং ত্বকের ক্ষত দূর করে। এছাড়াও সজনে আমাদের ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের কুঁচকানো ভাব, বলিরেখা এবং বিভিন্ন দাগছোপ দূর করে আমাদের ত্বকের যৌবন বজায় রাখে। ত্বকেরবলিরেখা, দাগ ছোপ এবং এন্যান্য সমস্যা দূর করে। ফলে আমাদের ত্বকের রঙ উজ্জ্বল হয়। টক্সিনের ফলেই ত্বকে ব্রণ এবং বিভিন্ন দাগ ছোপের সমস্যা দেখা যায়। সজনের গুঁড়োকিংবা সজনের বীজ গ্রহণ করলে রক্ত পরিশ্রুত হয় যার ফলে ত্বক পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর হয়। সজনে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ছিদ্র বন্ধ করতে সাহায্য করে। এটা ত্বকের প্রয়োজনীয় কলিজেন প্রোটিন উৎপাদনে সাহায্য করে যা ছিদ্র বন্ধ হতে সাহায্য করে।
*।*আধা টেবিল চামচ সজনে গুঁড়োর সঙ্গে এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিলচামচ গোলাপ জল এবং আধ টেবিল চামচ লেবুর রস যোগ করুন।ঘনত্ব বুঝে প্রয়োজনে জল যোগকরুন। ঘন এবং মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন। সকালে এটা মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিন। তারপর কুসুম গরম জলে ধুয়ে ফেলুন।পরিষ্কার,শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে সামান্য ময়েশ্চারাইজার মাখুন। ত্বক উজ্জ্বল, নরম ও মসৃণ হবে।ত্বকেরপাশাপাশি ঘন মজবুত চুলের জন্যও সজনে গুঁড়ো উপকারী। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্যসজনে খুশকি এবং স্ক্যাল্পের শুষ্কভাব দূর করতে সাহায্য করে।
আমারবাজার্স সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যা আপনাকে অবাক করবে:-
১) সজিনা পাতায় কমলা লেবুর তুলনায় ৭ গুণ ভিটামিন-সি রয়েছে।
২) দুধের তুলনায় ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ রয়েছে।
৩) গাজরের তুলনায় ৪ গুণ ভিটামিন-এ পাওয়া যায়।
৪) কলার চেয়ে ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
৫)সজিনা পাতা বহুমূত্র রোগের জন্যে অনেক উপকারী।
Reviews
There are no reviews yet.