এপ্রিকট (Apricot) ফলের উপকারিতা
রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত রাখা জরুরি। সেজন্য প্রয়োজন খাবার নির্বাচনের সময় এমন খাবার বেছে নেয়া যা আপনার দেহে শক্তি যোগাবে সাথে সাথে শর্করা লেভেলও থাকবে ঠিক।
এপ্রিকটে ফাইবার রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। এতে কার্বস ও ক্যালরির পরিমান কম হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযোগী।
দৃষ্টি ক্ষমতা বাড়ায়
বর্তমানে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সকলের চোখে চশমা। গুটিকতক মানুষ ফ্যাশন হিসেবে ব্যবহার করলেও অধিকাংশই দৃষ্টিজনিত সমস্যায় ভুগছেন। এর কারন প্রতিদিনের খাদ্যে করোটিনয়েডস ও ভিটামিন এ এর মত উপাদানের অভাব।
এপ্রিকটে বিদ্যমান করোটিনয়েডস ও জেন্থফিল বয়সের সাথে সম্পর্কিত চক্ষু রোগ প্রতিরোধে কাজ করে। আবার এর ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
সমসময় স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করা বাঙালির জন্য কঠিন। তাই প্রায়শই পরতে হয় হজমজনিত সমস্যায়।
নিয়মিত এপ্রিকটের গ্রহণ আপনাকে এহেন সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দিবে। এর উচ্চ ফাইবার আপনার হজমে সহায়তা করবে। সেই সাথে কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেটের ফাঁপা ভাব দূর করবে।
লিভার সুরক্ষা নিশ্চিত করে
মানবদেহের দ্বিতীয় বৃহৎ অঙ্গ লিভার। লিভারে অতিরিক্ত ফ্যাট লিভার প্রদাহের কারন হতে পারে। যার ফলবসত লিভার ডেমেজ হতে পারে।
এপ্রিকট ফ্যাটি লিভার রোগ হতে রক্ষা করে। এছাড়াও লিভার রিজেনারেশনও প্রভাবিত করে।
এপ্রিকট (Apricot) ওজন কমাতে সাহায্য করে
অতিরিক্ত ওজন বয়ে আনে নানা শারীরিক ব্যাধি। স্থুলতার সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের মধ্যে মানসিক চাপ বা হতাশার প্রবনতাও দেখা যায়। তাই সুস্বাস্থ্য হোক বা মানসিক প্রশান্তি দুয়ের জন্যই প্রয়োজন ওজন হ্রাস করা।
এপ্রিকট খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট পরিপূর্ণ থাকে। ফলে ক্ষুধার প্রবনতা কমে আসে যা আপনার ওজন হ্রাসের যাত্রাকে আরো সহজ করে দেয়।
Reviews
There are no reviews yet.