➡️ কালো জিরার তেল এর এত গুনাগুন যা বলে শেষ করা যাবে না।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কোথায় পাবেন ভাল মানের কালোজিরার তেল?
“বাজারে যে কালোজিরা তেল পাওয়া যায় তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভেজালযুক্ত এবং খাওয়ার অনুপযোগী।
এই ধরণের কালোজিরা খেলে স্বাস্থ্যের উপকারের তুলনায় অপকারই বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছ।
কিন্তু দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই, amarbazars.com আপনাদের জন্য নিয়ে আসছে ১০০% খাটি কালোজিরার তেল, যা সম্পুর্ন হোম মেড।
কোনো রকম ভ্যাজাল নেই, ভালো মানের কালোজিরা সংগ্রহ করে আমাদের অত্যাধুনিক মেশিন দ্বারা তেল উৎপাদন করা হয়।
কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান আছে। এর মধ্যে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি।
আমরা নির্দিষ্ট কিছু প্যকে কালিজিরা তেল সরবরাহ করে থাকি।➡️ এটি নিয়মিত সেবনে নানা ধরণের উপকারিতা পাওয়া যায়।নিম্নে কালো জিরার তেল ব্যবহারের বিভিন্ন ক্ষেত্রগুলো উল্লেখ করা হলঃ১। এক চা-চামচ পুদিনা পাতার রস বা কমলার রস অথবা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে পান করলে দুশ্চিন্তা দূর হয় এবং মেধাবিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।২। এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে তিন চারদিন খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হয়।৩। বাতের ব্যাথায় আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত কালো জিরার তেল মালিশ করলে বাতের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কোথায় পাবেন ভাল মানের কালোজিরার তেল?
“বাজারে যে কালোজিরা তেল পাওয়া যায় তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভেজালযুক্ত এবং খাওয়ার অনুপযোগী।
এই ধরণের কালোজিরা খেলে স্বাস্থ্যের উপকারের তুলনায় অপকারই বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছ।
কিন্তু দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই, amarbazars.com আপনাদের জন্য নিয়ে আসছে ১০০% খাটি কালোজিরার তেল, যা সম্পুর্ন হোম মেড।
কোনো রকম ভ্যাজাল নেই, ভালো মানের কালোজিরা সংগ্রহ করে আমাদের অত্যাধুনিক মেশিন দ্বারা তেল উৎপাদন করা হয়।
কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান আছে। এর মধ্যে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি।
আমরা নির্দিষ্ট কিছু প্যকে কালিজিরা তেল সরবরাহ করে থাকি।➡️ এটি নিয়মিত সেবনে নানা ধরণের উপকারিতা পাওয়া যায়।নিম্নে কালো জিরার তেল ব্যবহারের বিভিন্ন ক্ষেত্রগুলো উল্লেখ করা হলঃ১। এক চা-চামচ পুদিনা পাতার রস বা কমলার রস অথবা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে পান করলে দুশ্চিন্তা দূর হয় এবং মেধাবিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।২। এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে তিন চারদিন খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হয়।৩। বাতের ব্যাথায় আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত কালো জিরার তেল মালিশ করলে বাতের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৪। যারা হাঁপানী বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য কালোজিরা অনেক বেশি উপকারী। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় কালোজিরার ভর্তা রাখুন ।এছাড়াও, কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার অবসান ঘটায়।
৫। নিয়মিত কালো জিরা খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে
Reviews
There are no reviews yet.