Guava leaves/ Peyara pata gura (পেয়ারা পাতা গুঁড়া)
80৳ – 195৳
🍈 চুল পড়া রোধ করে পেয়ারা পাতা:
চুল পড়া কমাতে পেয়ারা পাতার গুড়া পেষ্ট বানিয়ে ত্বকে ও চুলে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ব্যবহারে চুল হবে মসৃন ও ঝকঝকে। বিশেষঞ্জদের মতে, পেয়ারা পাতা ভিটামিন বি ও মিনারেলে ভরপুর। ভিটামিন বি চুলকে পুষ্টি সমৃদ্ধ করে।
(Peyara pata)পেয়ারা পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে রক্তের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। কফ ও ব্রঙ্কাইটিস (Peyara pata) পেয়ারা পাতার গুড়ার চা বেশ কার্যকর (Peyara pata)পেয়ারার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, লাইকোপেন। তবে আপনি কি জানেন (Piyara pata)পেয়ারার পাতায়ও রয়েছে অনেক গুণ?
আসুন জেনে নেই আমারবাজার্স পেয়ারা পাতার কিছু অজানা গুনাগুন।
১. পেয়ারা পাতার গুড়া মিশিয়ে নিয়মিত খেলে রক্তের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। এটি ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে কাজ করে।
২. পেয়ারা পাতার চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি ডায়রিয়া ও ডিসেনট্রি কমাতে কাজ করে।
৩. কফ ও ব্রঙ্কাইটিস কমাতেও পেয়ার পাতার গুড়ার চা বেশ কার্যকর।
৪. পেয়ারা পাতার গুড়ার চা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি চর্বি কমাতে কাজ করে এবং পেট ভরা ভরা ভাব রাখে। এতে ওজন কমে।
৫. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিয়মিত পেয়ারার পাতার গুড়ার চা পান করা ভালো। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে কাজ করে।
৬. পেয়ারা পাতার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি পাকস্থলীর সমস্যারোধে ভালো কাজ করে।
এটি ফুড পয়জনিং রোধেও উপকারী।
৭. পেয়ারার পাতার গুড়া পানিতে ফুটান। একে ঠান্ডা হতে দিন। এরপর পানিটি মাথায় ম্যাসাজ করুন। চুল পড়া প্রতিরোধ হবে।
🍈 চুল পড়া রোধ করে পেয়ারা পাতা:
চুল পড়া কমাতে পেয়ারা পাতার গুড়া পেষ্ট বানিয়ে ত্বকে ও চুলে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ব্যবহারে চুল হবে মসৃন ও ঝকঝকে। বিশেষঞ্জদের মতে, পেয়ারা পাতা ভিটামিন বি ও মিনারেলে ভরপুর। ভিটামিন বি চুলকে পুষ্টি সমৃদ্ধ করে।
আমারবাজার্স পেয়ারা পাতার উপকারী দিকগুলো হলোঃ
- শুধু সাতদিন তিনটি করে পেয়ারা পাতা সেবন করলে হাই ব্লাডপ্রেশার, কোলেস্টেরল, ডাইবেটিস সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ রোগ থেকে বাঁচা যাই।
- পেয়ারা পাতায় আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন যা চুলের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি।পেয়ারা পাতা অকালে মাথার চুল ঝরে যাওয়া কমাতে অনেকটাই রক্ষা করে। সেইসঙ্গে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। পেয়ারা পাতার রস চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে।
- নারী পুরুষ এর অনেক গোপন রোগ থেকে এই পেয়ারা পাতা রক্ষা করে।
- পেয়ারা পাতা চিবিয়ে কিছুক্ষণ মুখের ভিতর রেখে দিলে দাত এর শিরশিরা ভাব কমে যায়।পেয়ারা পাতা দাত এর জন্য খুবই উপকারী।
- আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশে অধিকাংশ মানুষ ই ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত তাই পেয়ারা পাতা খেলে ডায়বেটিস রোগ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি৩ অর্থাৎ নিয়াসিন রয়েছে এবং রয়েছে ভিটামিন বি৬। যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।রক্ত চলাচল ও মনযোগ বৃদ্ধিতে নিয়াসিন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
- আপনার স্কুলগামী অমনোযোগী শিশুকে সঠিকভাবে পেয়ারা পাতা খাওয়ালে,তার পড়া লেখায় মনযোগ আসবে।
- দেহে হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও সব অঙ্গের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণকারি গ্রন্থিগুলোর মধ্যে থাইরয়েড সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
- এই থাইরয়েড হরমোন যদি দেহে কম বা বেশি উৎপন্ন হয় তাহলে আপনার থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা আছে।
- এই পিয়ারা পাতা থাইরয়েড এর চিকিৎসায় শ্রেষ্ঠ ঔষধ।
- এছাড়াও পেয়ারা পাতা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে।পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপেন থাকায় এটি স্তন ক্যান্সার, জরায়ু ও মুখের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে বিশেষ ভাবে কাজ করে।
- এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি, অ্যান্টঅক্সিডেন্ট এবং আয়রন।যার ফলে আমাদের শরিরে এলার্জি, রেস, চুলকানি ইত্যাদি সমস্যায় পেয়ারা পাতা খুব উপকারী।
- পোকামাকড় এর কামরে ফুলে গেলে সেখানে পেয়ারা পাতা ব্যবহার করতে পারেন।।
আরো অনেক রোগ এ আমারবাজার্স পেয়ারা পাতা ব্যবহার করা যায়।
পেয়ারা পাতা খাওয়ার প্রথম পদ্ধতি হচ্ছে।
১. পেয়ারা পাতা পানিতে ফুটতে দিন।
এর জন্য আপনাকে ৭-৮ টি কচি পাতা দুই গ্লাস পরিমান পানিতে ফুটতে দিন। এক গ্লাস পরিমান পানি যখন হয়ে আসবে তখন সেটা ছেকে নিন।চাইলে আপনি গ্রীন ট্রি বা চা মিশিয়ে খেতে পারেন। এভাবে সাতদিন দিনে একবার করে খাবেন।তবে মনে রাখবেন খালি পেটে এটা খাবেন না। বা খাওয়ার ৩০ মিনিট পর কিছু খাবেন এর আগে না।
২. এসব সিদ্ধ করা যদি আপনার কাছে ঝামেলা মনে তাহলে তিনটা কচি পেয়ারা পাতা দিন এবং চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন।ইনসা আল্লাহ যেসব রোগ কথা বলছি নিরাময় হয়ে যাবে।
Reviews
There are no reviews yet.